Thursday, 26 June, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110

ভারতীয় নাগরিকের নামে জাল দলিল করে জমি দখলের অভিযোগ

আবদুল্লাহ আল মামুন

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


সংবাদ সম্মেলনের ছবি।

ভারতীয় নাগরিকের নামে ভূয়া ব্যক্তিকে বাংলাদেশি নাগরিক পরিচয় ব্যবহার করে জাল দলিল সৃষ্টি ও জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে দাগনভূঞা উপজেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রশিক শেখর ভৌমিক ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে। বুধবার (২৫ জুন) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন উপজেলার আমান উল্যাপুর গ্রামের বাসিন্দা বিমল চন্দ্র দাস।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, অ্যাডভোকেট রশিক শেখর ভৌমিক ও তার সহযোগী ভূমিদস্যুদের পারস্পরিক যোগাযোগীতে তার জেঠা ভারতের স্থায়ী নাগরিক ছায়া রঞ্জন দাস ভারতের নামকরণে ভূয়া ব্যক্তিকে বাংলাদেশী নাগরিক ছায়া রঞ্জন দাসকে সাজিয়ে জাল দলিল সৃজন ক্রমে তাদের বসত বাড়িঘর জবর দখল করেন। তার জেঠা ছায়া রঞ্জন দাস ভারতের দক্ষিণ ত্রিপুরার বিলোনিয়ার স্থায়ী নাগরিক। অথচ ওই ব্যক্তির নাম ও পরিচয় ব্যবহার করে একটি চক্র বাংলাদেশি নাগরিক সাজিয়ে তার পরিবারের বিএস রেকর্ডভুক্ত ৬৬ শতক জমি জাল দলিলের মাধ্যমে আত্মসাৎ করে। এ ঘটনায় ২০০৫ সালে প্রথমে জাল দলিল সৃজন করে আবুল কাশেম দুলাল ও তার স্ত্রীকে দলিলগ্রহীতা দেখানো হয়। এরপর একইভাবে একাধিক ভূয়া দলিল তৈরি করে জমি দখলের চেষ্টা চলে।

অভিযোগকারী বিমল চন্দ্র দাস আরও জানান, ভূমিদস্যুরা তার কাকা সুবল চন্দ্র দাস ও ভ্রাতৃবধূ স্বরস্বতী রানী দাসকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আদালতে ভূয়া সোলেনামা দাখিল করায় এবং তাদের নাম ব্যবহার করে প্রতারণার মাধ্যমে আদালতে মামলা পরিচালনা করে। পরবর্তীতে এই ভূয়া রায় ও ডিক্রীর বিরুদ্ধে তারা ২০০৬ সালে আদালতে মামলা দায়ের করলে আদালত মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন। তিনি অভিযোগ করেন, রশিক শেখর ভৌমিক রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্ন সময় তাদের পরিবারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করান এবং জরিপে তাদের নাম কেট ে ভূয়া খতিয়ান সৃষ্টি করেন।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি দাগনভূঞা থানা, উপজেলা প্রশাসন ও জেলা প্রশাসনের নিকট ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও দখলকৃত জমি উদ্ধারের দাবি জানান।

এব্যাপারে এডভোটকে শেখর ভৌমিক জানান, আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ও উদ্দ্যেশ প্রণোদিত। এছাড়াও দাগনভূঞা কেন্দ্রীয় দূর্গা মন্দিরের কমিটি নিয়ে বিরোধের অংশ হিসেবে একটি কুচক্রি মহল ষড়যন্ত্র করে আসছে। উক্ত অভিযোগের বিষয়ে বিজ্ঞ আদালতে মামলা চলমান রয়েছে।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত